• Skip to main content
  • Skip to header right navigation
  • Skip to site footer

পাল্লাহু । pAllahu

দাঁড়িপাল্লা ধমাধম-এর বাংলা ব্লগ

  • পাল্লাব্লগ
  • চুতরাপাতা
  • মহাউন্মাদ
  • ধর্মকারী
  • রেফারেন্স
  • ট্যাগস

বিশ্বাসের দরজায় করাঘাত!: পর্ব ১৭ – (বালিকা-বধূ কত মধু!)

You are here: Home / ধর্মকারী / বিশ্বাসের দরজায় করাঘাত!: পর্ব ১৭ – (বালিকা-বধূ কত মধু!)
March 14, 2017
লিখেছেন নরসুন্দর মানুষ
পর্ব ১ > পর্ব ২ > পর্ব ৩ > পর্ব ৪ > পর্ব ৫ > পর্ব ৬ > পর্ব ৭ > পর্ব ৮ > পর্ব ৯ > পর্ব ১০ > পর্ব ১১ > পর্ব ১২ > পর্ব ১৩ > পর্ব ১৪ > পর্ব ১৫ > পর্ব ১৬
প্রকৌশলী বন্ধু গফুর এখনও বিয়ে করেনি! পিতাহীন ভাই-বোন আর মায়ের খবর রাখতে রাখতে এখনও নিজের বিয়ে করাটা হয়নি! শূন্য থেকে পুরো পরিবারকে টেনে তুলেছে, ছোট দুই বোন আর এক ভাইয়ের বিয়ে দিয়েছে, কিন্তু সবার অজান্তে দিল্লীর লাড্ডু না খেয়েই বয়স চল্লিশ পার হয়ে গেছে গফুরের! চাচী বলেন মাঝে মাঝেই: “বাবা, তোমার বন্ধুটার একটা গতি করো! আমারও বয়স হয়েছে; বড় ছেলের বউ না দেখ মরে যাবো, তা কীভাবে হতে পারে! তোমার বন্ধুটাকে দেখার লোকও তো দরকার!”
গফুরকে ধরলাম একদিন; “শালা বিয়েটা কেন করছিস না? বলিস তো পাত্রী দেখা শুরু করি?” তার কথায় জানলাম, সমস্যা বাধিয়ে রেখেছে চাচী নিজেই! স্কুল লাইফে গফুর যে-মেয়েকে মনে মনে পছন্দ করতো, তারই ক্লাস টেন পড়ুয়া ১৫ বছর বয়সী মেয়েকে তার মা পছন্দ করে রেখেছে বিয়ের জন্য! গফুর বলে: “এটা কীভাবে সম্ভব! আর এত ছোট মেয়ের সাথে আমি কি বসে বসে লুডু খেলুম!”
আমি কইলাম: “সবই আল্লার নবীর সুন্নত! আল্লার নবী নিজে বলেছেন, সমবয়স্ক ভাই সর্ম্পকের কারও বালিকা মেয়েকে বিয়ে করা কোনো ঘটনাই না! আর বালিকা-বধূতে থাকে বেশি বেশি মধু! এত মধু, যা না বুঝাইলে বুঝবি না!”
গফুর হাসতে হাসতে বলে উঠলো: “সব কিছুতেই আল্লার নবীর হিন্দি চুল ধরে টান দেবার স্বভাব ভালো লাগে না! যা-তা বলা তোর একটা স্বভাব হয়ে গেছে!”
আমি বলিলাম: “তুই তো আমাকে হিন্দি চুল তোলা নাপিত বানিয়ে দিলি! ঠিক আছে, আজ আল্লার নবীর হিন্দি চুল তুলে লাল করে ফেলবো.. চল, শুনি, হাদীসে কী বলে!”



প্রথম স্ত্রী খাদিজার মৃত্যুর পর মুহাম্মদের ২৫ বছরের ঘরজামাই জীবনের অবসান হলো, তারপরই তিনি মাত্র সাড়ে ৫ বছর বয়সি আয়েশাকে বিয়ের স্বপ্ন দেখলেন!
সহিহ মুসলিম: বই: ৩১, হাদিস: ৫৯৭৭
আয়েশা থেকে বর্ণিত: রাসুলুল্লাহ বলেছেনঃ স্বপ্নযোগে তিনদিন আমাকে তোমায় দেখানো হয়েছে একজন ফিরিশতা তোমাকে একটি রেশমখণ্ডে আবৃত করে নিয়ে এসে বললো, এটা আপনার স্ত্রী। আমি তোমার মুখের কাপড় সরিয়ে দেখি সেটি তুমিই। আমি বললাম, যদি এ স্বপ্ন আল্লাহর পক্ষ হতে হয়, তবে তাই বাস্তবায়িত হবে ।
নেংটো কালের বন্ধুর মেয়ে আয়েশা! আবু-বকরকে মুহাম্মদ যখন প্রস্তাব দিলেন, তখন আবু-বকর প্রথমে আকাশ থেকে পড়লেন!
সহিহ বুখারী: খণ্ড: ৭, অধ্যায়:৬২, হাদিস: ১৮
নবী, আবু বকর-এর কাছে আশেয়া-এর শাদীর পয়গাম দিলেন। আবু বকর বললেন, আমি আপনার ভাই! নবী বললেন, তুমি আমার আল্লাহর দ্বীনের এবং কিতাবের ভাই। তবে, সে আমার জন্য হালাল।
মাত্র ৫ বছর ১০ মাস বয়সের (আরবি হিজরি হিসাবে ৬ বছর) আয়েশাকে ৫০ বছর বয়সের মুহাম্মদ বিয়ে করলেন! এবং মদিনায় এসে ৮ বছর ৯ মাস বয়সের (হিজরি হিসাবে ৯ বছর) আয়েশার সাথে মুহাম্মদ শারীরিক সঙ্গম শুরু করলেন! আয়েশা মাত্র ১৭ বছর ৬ মাস বয়স পর্যন্ত মুহাম্মদের সঙ্গ পেয়েছিলেন (হিজরি হিসাবে ১৮ বছর)!
সহিহ বুখারী: খণ্ড: ৭, অধ্যায়: ৬২, হাদিস: ৬৫
আয়েশা থেকে বর্ণিত: যখন তাঁর ছয় বছর বয়স তখন নবী তাঁকে শাদী করেন। তিনি তাঁর সাথে বাসর ঘর করেন নয় বছর বয়সে। হিশাম বলেন: আয়েশা, নবী-এর কাছে নয় বছর ছিলেন।
আয়েশা এতটাই অপরিণত বয়স্কের বালিকা ছিলেন, খাইবার যুদ্ধের সময় তার বয়স ছিলো মাত্র ১৪ বছরের কিছু বেশি (তাবুকের হিসাবে প্রায় সাড়ে ১৬ বছর), তখনও তিনি ডানাওয়ালা ঘোড়া নিয়া খেলতেন, আর মুহাম্মদ দাঁত কেলাইয়া হাসতেন!
সহীহ আবু দাউদ বুক ৪১ হাদিস নং ৪৯১৪:
আয়েশা বলিয়াছেন: যখন আল্লাহর রাসুল তাবুক অথবা খাইবার যুদ্ধ হইতে ফিরিলেন তখন বাতাসে তাঁহার কক্ষের সামনের পর্দা সরিয়ে গেলে তাঁহার কিছু পুতুল দেখা গেল। নবী বলিলেন, “এইগুলি কী?” তিনি বলিলেন, “আমার পুতুল।”ওইগুলির মধ্যে নবী দেখিলেন একটি ঘোড়া যাহার ডানা কাপড় দিয়া বানানো হইয়াছে এবং জিজ্ঞাসা করিলেন, “ইহা কি যাহা উহার উপর রহিয়াছে?” তিনি উত্তরে বলিলেন, “দুইটি ডানা।”নবী জিজ্ঞাসা করিলেন, “ডানাওয়ালা ঘোড়া?” তিনি উত্তরে বলিলেন, “আপনি কি শোনেননি যে সুলাইমানের ডানাওয়ালা ঘোড়া ছিল?” তিনি বলিয়েছেন, ইহাতে আল্লাহর রাসুল এমন অট্টহাসি হাসিলেন যে আমি উনার মাড়ির দাঁত দেখিতে পাইলাম।”
মুহাম্মদ আয়েশার অপরিণত বয়সের পুতুল খেলা পছন্দ করতেন এবং বাধা দিতেন না!
সহি বুখারি, ৮ম খণ্ড, হাদিস ১৫১:
আয়েশা বলিয়াছেন: আমি রাসুলের উপস্থিতিতে পুতুলগুলি লইয়া খেলিতাম এবং আমার বান্ধবীরাও আমার সহিত খেলিত। যখন আল্লাহর রাসুল আমার খেলাঘরে প্রবেশ করিতেন, তাহারা লুকাইয়া যাইত, কিন্তু রাসুল তাহাদিগকে ডাকিয়া আমার সহিত খেলিতে বলিতেন।
মুহাম্মদ অল্পবয়স্ক বালিকাদের বিবাহ করা পছন্দ করতেন, এবং সেটা করতে বলতেন!
সহিহ বুখারী: খণ্ড: ৭, অধ্যায়: ৬২, হাদিস: ১৭
জাবির ইবনে আবদুল্লাহ থেকে বর্ণিত: আমি শাদী করলে, রাসূলুল্লাহ আমাকে জিজ্ঞেস করলেন, তুমি কেমন মেয়ে শাদী করেছ? আমি বললাম, পূর্ব বিবাহিতা রমণীকে বিয়ে করেছি। তিনি বললেন, কুমারী মেয়ে এবং তাদের কৌতুকের প্রতি তোমার আগ্রহ নেই?
আমর ইবনে দীনার বলেন, আমি জাবির ইবনে আবদুল্লাহ-কে বলতে শুনেছি, নবী আমাকে বলেছেন, তুমি কেন কুমারী মেয়েকে শাদী করলে না, যাতে তুমি তার সাথে এবং সে তোমার সাথে ক্রীড়া-কৌতুক করতে পারত?
মুহাম্মদ এতটাই বালিকা-বধূ কত মধুতে আকৃষ্ট ছিলেন, নিজের আওতায় আরও হালি-হালি বিবাহিত বউ থাকবার পরেও, আয়েশার মাসিক রক্তস্রাবের সময়ও তাহাকে নিস্তার দিতেন না! 
সহিহ বুখারী: খণ্ড: ১, অধ্যায়: ৬, হাদিস: ২৯৮
আয়িশা থেকে বর্ণিত: আমি ও রাসূলুল্লাহ্ জানাবাত (সহবাস পর) অবস্থায় একই পাত্র থেকে পানি নিয়ে গোসল করতাম এবং তিনি আমাকে নির্দেশ দিলে আমি ইযার (মাসিক রক্তস্রাবের সময় ব্যবহার করা কাপড়) পরে নিতাম, আর আমার হায়য (মাসিক রক্তস্রাব) অবস্থায় তিনি আমার সাথে মিশামিশি (দুই উরুতে ঘষাঘষি করে বীর্যপাত) করে শুইতেন। তাছাড়া তিনি ইতিকাফ অবস্থায় মাথা বের করে দিতেন, আর আমি হায়য (মাসিক রক্তস্রাব) অবস্থায় মাথা ধুয়ে দিতাম।
তো বন্ধু গফুর! তোমাদের নবী শিশুকামী ছিলেন, একথা প্রমাণিত। এ বিষয়ে এমন তথ্যও আছে, যা প্রমাণ করে, আল্লার নবী হামাগুড়ি দেওয়া শিশুকে পর্যন্ত বিবাহ করতে চেয়েছেন! তাহা এখন বলিতে গেলে ঘটনা ভিন্নখাতে দৌড়াবে, তাই আজ বলিলাম না!
তো বন্ধু বিয়েটা করেই ফেলো; কারণ, বালিকা-বধূতেই আছে নবীর সুন্নতের মধু!
(চলবে)
Category: ধর্মকারীTag: ইসলামের নবী, রচনা, হাদিস
Previous Post:গরুপূজারি গাধাগুলো – ১৮২
Next Post:নামাজরঙ্গ – ৪৮

Reader Interactions

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

পাল্লাহু । pAllahu • ফেসবুক • পেজ • টুইটার

Return to top