যদি ‘রতি’ অর্থ ‘যৌনক্ষুধা’, আর ‘ভীম’ শব্দটি দিয়ে ‘বৃহৎ বা বড় বা অধিক’ বোঝানো হয়ে থাকে, তাহলে ‘ভীমরতি’ র অর্থ দাঁড়ায় ‘অত্যধিক কামুকতা’। তাহলে ‘বুড়ো বয়সে ভীমরতি’ কথাটির অর্থ হয় ‘বুড়ো বয়সে অত্যধিক কামুকতা’।
আপনারা জানেন, প্রদীপ নিভে যাওয়ার আগে একবার দপ করে জ্বলে ওঠে। তেমনি অনেক পুরুষেরও বুড়ো বয়সে হুট করে যৌনতৃষ্ণা বেড়ে যেতে পারে। ঠিক তেমনটিই হয়েছিল আমাদের প্রিয় শেষ মহানবি হযরত মোহাম্মদ (সাঃ)-এর জীবনে। তিনি বুড়ো বয়সে উনার বুড়ি বিবিটিকে হারিয়েছিলেন। তারপর নিজেও আর বেশিদিন বাঁচেননি। কিন্তু মরে যাওয়ার আগে উনার কামক্ষুধা বেড়ে যাওয়াতে একেরপর এক শিশু কিশোরী যুবতী বুড়ি দাসী বাঁদী–যখন যাকে পেয়েছেন, তাকে দিয়েই নিজের নিজে যাওয়ার আগে জ্বলে ওঠা যৌনচাহিদা পূরণ করেছেন।
আপনারা জেনে অবাক হবেন, বাংলা সাহিত্যের সাহিত্যিকরা আমাদের প্রিয় নবির এই চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য বিশ্লেষণ করেই ‘বুড়ো বয়সে ভীমরতি’ কথাটি আবিষ্কার করেন এবং বাংলা সাহিত্যে অন্তর্ভূক্ত করেন। ‘বুড়ো বয়সে ভীমরতি’ কথাটি দিয়ে মূলত নবির চরিত্রকেই বুঝানো হয়।
‘বুড়ো বয়সে ভীমরতি’ কথাটি দিয়ে মূলত প্রিয় বিশ্বনবিকে নিয়ে কটূক্তি করে অপমান করা হয়, এবং আমাদের ইসলাম ধর্মানুভূতিতে আঘাত করা হয়। বিশ্বনবীর অপমানে যদি না কাঁদে তোর মন / মুসলিম নয় মুনাফিক তুই নবীজির দুশমন। তাই আসুন আমরা এহেন নবির দুশমন বাংলা সাহিত্য এবং বাংলা সাহিত্যিকদের বয়কট করি।
Leave a Reply