পাকি এবং পাকিপন্থীরা শুরুটা করেছিল ২৫ মার্চের কালোরাতে ‘অপারেশন সার্চলাইট’ দিয়ে, আর শেষ করেছিল ১৪ ডিসেম্বর ‘বুদ্ধিজীবী হত্যার’ মাধ্যমে। আবার অপারেশন সার্চলাইটের শুরুটা হয়েছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের হত্যার মাধ্যমে।
শিক্ষা জাতির মেরুদণ্ড হলে সেটা গড়ার মূল দায়িত্ব থাকে এই শিক্ষক-বুদ্ধিজীবীদের মধ্যে। হিন্দু শিক্ষকরা বাদে বাকিরা মোটামুটি মাদ্রাসাপন্থী হয়ে গেছে। এখন স্কুল-কলেজের শিক্ষা আর মাদ্রাসার শিক্ষার মধ্যে খুব একটা ফারাক নেই। যেটুকু ফারাক আছে, তা ওই হিন্দু শিক্ষকরা।
নদীনালা-খালবিল-পুকুর-ডোবা ভরাট করার পাশাপাশি শিক্ষাক্ষেত্রে ওই ফারাকটা ভরাট করার প্রকল্প মোটাদাগে শুরু হয়েছিল শ্যামল কান্তি ভক্তকে দিয়ে। এর সর্বশেষ সংযোজন অধ্যক্ষ স্বপন কুমার বিশ্বাস।
এখন পর্যন্ত বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে আরো দুইটা লোডিং…
অবাক করার বিষয় হলো–পুরো বিষয়টা ঘটছে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার ধারক-বাহক, স্বাধীনতার স্বপক্ষের শক্তি লীগের আমলে!–ফিরে চলো পাকিস্তানের টানে…
Leave a Reply