ধার্মিকতা পেজ থেকে-
অনেক ভাই অভিযোগ করেন এই পেজে কেন হিন্দুদের নিয়ে কিছু লিখা হয় না। তাদেরকে জিজ্ঞাস করব:হিন্দুধর্ম কি কোন ধর্মের পর্যায়ে পরে? এইটি একটি বরবর্তার নাম। আর হিন্দু ধর্মকে গালিগালাজ করলেই ইসলাম ধর্মের বৈধ্যতা পেয়ে যাবে? অনেক মওলানা-ইমাম টুক্কা আছে যারা তাদের ওয়াজের পুরাটাই জুডে হিন্দু ধর্ম- খ্রীষ্টান ধর্মেকে গালাগালি করে তারপর প্রমান করতে চায় ইসলামই সঠিক ধর্ম। সত্যিই হাস্যকর।
পুরুষাঙ্গ পুজা করা, সতিদাহ প্রথা, পতিতা বৃত্তি, গো-মুত্র সেবন, গো-বিষ্ঠা দিয়ে ঘর লেপন, কন্যশিশু হত্যা করা ( পৃথিবীতে ভারত একনম্বর এই দিক দিয়ে) যাবতিয় বর্বরতার উৎস হল এই ধর্ম।
হিন্দু ধর্মের হাজারবার সংস্কার করার পরেও এটি এখনও বর্বর রয়ে গেছে। ভাবতে অবাক লাগে ঐশ্বরিয়া রাইয়ের মত শিক্ষিত মেয়ারা কলাগাছেকে বিয়ে করে। ধর্ম মানুষের শিক্ষা-বিচার বুদ্ধি সবই খেয়ে ফেলে।
হিন্দু ধর্ম সর্ম্পকে আপনাদের জন্য একটি তথ্য
হিন্দু ধর্মে বেশ্যার অনুপস্থিতিতে দুর্গাপুজা সম্ভব নয়।
“দূর্গা পুজার সময় দশ ধরনের মাটি প্রয়োজন হয় । তার মধ্যে বেশ্যার দরজার মাটি অপরিহার্য । বলা হয় বেশ্যারা নাকি পুরুষদের কাম (যৌনতা) নীলকন্ঠের মতো ধারন করে সমাজকে নির্মল রাখে বলে বেশ্যাদ্বার মৃত্তিকা অবশ্য প্রয়োজনীয়।”
সানন্দা ১৮ এপ্রিল ১৯৯১ দেহোপজীবিনী সংখ্যা, শিবাশিস বন্দ্যোপাধ্যায়ের লেখা “গণিকাবৃত্তি : সমাজ, সংস্কার এবং সমীক্ষা” প্রচ্ছদ প্রতিবেদন , পৃস্ঠা: ১৯, হাতের ডান দিকের কলাম ।
Leave a Reply