খোমাখাতায় খোদার নবীর খোমা মোবারক

ভালো মজা পাইলাম, আইজকা প্রায় সারাদিন, “এসো আঁকি মুহম্মদ দিবস”-এর খোমাখাতা ফলো করলাম আর মজাক পাইলাম। ইরাম মজা বহুদ্দিন পাই নাই। 

কি মাইর টা খাইলো ইজ-লেইম কাল্টের বান্দাগন সারাটা দিন ধৈরা আজকে। মু-হামেড ভাইজানের ইজ্জতের ফালুদা হয়া গেলো, রীতিমতো ধর্ষন হয়া গেলো তার খোমার। ইশশশ… এমন ভাবে কেউ কারো পেয়ারের নবীরে ধর্ষন করে!! ইশশশশ… 

দ্বীনের নবী মোস্তফার ফটুক দেক্লেই নাকি মুহামেডানগো ফাডি ফাডি জার দেল অন্তর। মাত্র কয়েকটা কাট্টুনের লাইগা পাঁচ বচ্ছর আগে কিই না তুলকালাম বাধাইছিলো গাধাগুলা…. আর আজকে?? প্রায় আষ্ট হাজার ফটুক দিয়া খোমাখাতায়

পুরা এলবাম বাইর কইরা ফেললো… আহারে… মোছলেমগন পাতা উল্ডায় আর চোখের জল মোছে… হা মু-হামেড, হা মু-হামেড… পারিলাম না, তুমার সতীত্ব রক্কা করিতে।

যাউক, মশকরা বহুত হইলো.. মজা পাইতেছিলাম তাই একটু মজাকি করলাম। 

তবে…

কিছুমিছু একটা বিশ্বাস করলেই ‘রেসপেক্ট’ দাবি করার দিন মনে হয় শেষ হতে চললো। ধর্মীয় গাধারা এমনিতেই চাপে আছে ইদানীং। পাশাপাশি খেরেস্তান পাদ্রী আর মস্লেম হুংকার, দুইটা মিলে পৃথিবীর স্বাভাবিক বিচার বুদ্ধির মানুষেরা বেশ একটা বিরক্তির মাঝে ছিলো। এসো আঁকি মুহম্মদ দিবসে তারা সেই ক্রোধটাই মনে হয় প্রকাশ করলো। 

আমার মনে হয়, খোমাখাতার ওই পেজটা আজকে যে পরিমান ভিজিট পেয়েছে, অভাবনীয়, শুধুমাত্র খোমার উপর যে এমন স্ট্যামপিড হতে পারে, ভাবনার বাইরে ছিলো। পোস্টটি লেখার সময় পর্যন্ত প্রায় এক লাখ সাত হাজার জনগন এটাকে ‘লাইক’ করেছে। ধরে নেয়া যায় অন্তত দশগুন মানুষ এটা ভিজিট করেছে। 

আমার নিজস্ব আশা, এরপরে মোছলেম বলদগুলা চিক্কর বাক্কর আরেকটু সাবধানে দেবে। নইলে বারবার হারাতে হবে তাদের ইজ্জত। 

এই ভিড্যুটা বার বার বাজাইয়া শুনতাছি আর হাসতেছি…