তুমি বছরে তিনবার আমার উদ্দেশে উৎসব করবে। খামিরবিহীন রুটির উৎসব পালন করবে; আবীব মাসে নির্ধারিত সময়ে তুমি সাত দিন ধরে খামিরবিহীন রুটি খাবে, যেমনটি তোমাকে আজ্ঞা করেছি; কেননা সেই আবীব মাসেই তুমি মিশর থেকে বেরিয়ে এসেছিলে। কেউই যেন খালি হাতে আমার শ্রীমুখদর্শন করতে না আসে। [যাত্রাপুস্তক ২৩: ১৪-১৫]
বছরে তিনবার তোমার সমস্ত পুরুষলোক প্রভু পরমেশ্বরের শ্রীমুখদর্শন করতে হাজির হবে। [যাত্রাপুস্তক ২৩: ১৭]
তোমার প্রত্যেক পুরুষ বছরে তিনবার করে তোমার পরমেশ্বর প্রভুর শ্রীমুখদর্শন করতে তাঁর বেছে নেওয়া স্থানে যাবে, তথা: খামিরবিহীন রুটির পর্বে, সাত সপ্তাহের পর্বে ও পর্ণকুটির পর্বে; কেউই খালি হাতে প্রভুর শ্রীমুখদর্শন করতে যাবে না। [দ্বিতীয় বিবরণ ১৬: ১৬]
যখন গোটা ইস্রায়েল তোমার পরমেশ্বর প্রভুর বেছে নেওয়া স্থানে তাঁর শ্রীমুখদর্শন করতে যাবে, সেসময় তুমি গোটা ইস্রায়েলের সামনে সকলেরই কাছে এই বিধান পাঠ করে শোনাবে। [দ্বিতীয় বিবরণ ৩১: ১১]
প্রভু মোশীকে বললেন, ‘ইস্রায়েল সন্তানদের বল, যেন তারা আমার জন্য একটা অবদান আলাদা করে রাখে; হৃদয়ের ইচ্ছায় যে নিবেদন করে, তার কাছ থেকেই তোমরা আমার জন্য সেই অবদান গ্রহণ করে নেবে। তাদের কাছ থেকে তোমরা যা গ্রহণ করে নেবে, তা এ: সোনা, রুপো ও ব্রঞ্জ; নীল, বেগুনি ও সিঁদুরে-লাল সুতো, এবং শুভ্র ক্ষোম-সুতো ও ছাগলোম; রক্তলাল করা ভেড়ার চামড়া, সিন্ধুঘোটকের চামড়া ও বাবলা কাঠ; দীপাধারের জন্য তেল, এবং অভিষেকের জন্য তেলের ও সুগন্ধি ধূপের জন্য গন্ধদ্রব্য; এফোদ ও বুকপাটার জন্য গোমেদক মণি ইত্যাদি পাথর, যা খচিত হবে। তারা আমার জন্য একটা পবিত্রধাম নির্মাণ করবে যেন আমি তাদের মাঝে বসবাস করতে পারি। আবাসের ও তার সমস্ত দ্রব্যের যে নমুনা আমি তোমাকে দেখাব, সেই অনুসারেই তোমরা সবই করবে।’ [যাত্রাপুস্তক ২৫: ১-৯]
Leave a Reply